বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অপরাধ?

Auto Added by WPeMatico

সারাদেশে কিশোর গ্যাংয়ে বাড়ছে অপরাধ

জুমবাংলা ডেস্ক : ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর দেশজুড়ে হঠাৎ করে অপরাধ বেড়েছে। পুলিশের মূল্যায়ন হচ্ছে—এর মূলে রয়েছে কিশোর-তরুণ গ্যাং। হত্যা, মাদক...

Read more

সোশ্যাল মিডিয়ায় সংবেদনশীল ছবি-ভিডিও দেওয়া অপরাধ

জুমবাংলা ডেস্ক : ফেসবুক আইডি হ্যাক করে ব্যক্তিগত ছবি-ভিডিও নিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে বহু তরুণীকে সর্বস্বান্ত করেছেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী...

Read more
সাইবার অপরাধ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ৬ উপায়

সাইবার অপরাধ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ৬ উপায়

বিজ্ঞান ও প্রযক্তি ডেস্ক : সাইবার ক্রাইম একটি চলমান হুমকি। আপনি ভাবতে পারেন যে সাইবার অপরাধের একমাত্র ফর্মটি আপনাকে চিন্তিত...

Read more

একাত্তরের অপরাধ প্রমাণিত হলে ক্ষমা চাইব : জামায়াত আমির

জুমবাংলা ডেস্ক : একাত্তরের অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হলে জাতির কাছে ক্ষমা চাইব বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান।...

Read more

গুগলে সার্চ করলে র*গ কা*টা*র সব অপরাধ ছাত্রলীগের নামে পাওয়া যাবে: ঢাবি শিবির সেক্রেটারি

জুমবাংলা ডেস্ক : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সেক্রেটারি জেনারেল এসএম ফরহাদ বলেছেন, ইসলামী ছাত্রশিবিরের নামে রগ...

Read more

অপরাধ করলে রাজনৈতিক দলকে ১০ বছর নিষিদ্ধের প্রস্তাব

জুমবাংলা ডেস্ক : গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনকারী রাজনৈতিক দলকে ১০ বছর নিষিদ্ধের বিধানসহ আটটি সংশোধনীর প্রস্তাব এনে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল)...

Read more

বাংলাদেশে যেসব ক্ষেত্রে জালিয়াতির অভিযোগ উঠে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জমি বা ভূমি বেচাকেনার বিষয়টি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের ভূমি সম্পর্কিত যেসব আইন রয়েছে তা অত্যন্ত জটিল হওয়ার কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাধারণ মানুষের পক্ষে এসব বিষয়ের যথার্থতা বোঝাটা কঠিন হয়ে পড়ে। একই সাথে দলিলপত্র যাচাই করার প্রক্রিয়া বেশ সময় সাপেক্ষ এবং জটিল হওয়ার কারণেও অনেকেই এ বিষয়টি সাধারণ মানুষের বোধগম্যতার বাইরে চলে যায়। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আইন ছাড়াও জমি বেচাকেনার ক্ষেত্রে প্রতিটি ধাপে আলাদা আলাদা প্রক্রিয়া থাকার কারণে এই প্রক্রিয়ায় যেসব কাগজপত্র দরকার হয় সেগুলো সাধারণ মানুষের পক্ষে চেনা সম্ভব হয় না। যার কারণে যথার্থতা ধরাও কঠিন। আর এ কারণেই অনেকে প্রতারণার শিকার হন। এমন একজন লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা রবিউল ইসলাম খান। ২০১৪ সালে একটি হাউজিং কোম্পানীর কাছ থেকে ৫ শতাংশ জমি কিনেছিলেন। মি. খান অভিযোগ করেন, কাগজপত্রে তার নামে ৫ শতাংশ জমি রেজিস্ট্রেশন করে দেয়া হলেও জমি দখল নেয়ার সময় ৪.৫ শতাংশ জমির দখল পেয়েছেন। বাকি জমির দখল তিনি এখনো পাননি। তার অভিযোগ, ওই হাউজিং কোম্পানি তাকে কম পরিমাণ জমি বেশি দেখিয়ে রেজিস্ট্রেশন করিয়েছে যা তিনি ধরতে পারেননি। বাগেরহাট জেলায় ২০১৭ সালে একটি জমির বায়না বাবদ পাঁচ লাখ টাকা দিয়েছিলেন সাইদুর রহমান। তবে ওই জমি যার কাছ থেকে কিনতে চেয়েছিলেন তার বাবা মারা যাওয়ার পর তার ওয়ারিশদের মধ্যে ঝামেলা হয়। যার কারণে ওই জমি আর মি. রহমানকে রেজিস্ট্রেশন করে দিতে পারেননি তিনি। জমি সংক্রান্ত বিষয়ে শেষমেশ এ মামলা দায়ের করতে বাধ্য হয় সাধারণ মানুষ। তবে জমিজমা নিয়ে মামলার বিচার শেষ হওয়াটাও দীর্ঘ প্রক্রিয়া। আইনজীবিরা বলছেন, ভূমি বিষয়ক কোন মামলা নিষ্পত্তি হতে গড়ে ১৭ বছর সময় লাগে। আইনজীবী মিতি সানজানা বলেন, এ কারণে জমি কেনার আগে সব কিছু যাচাই করে নেয়াটা জরুরি। আর কোন ধরনের প্রলোভনে পড়ে জমি কেনা যাবে না। বরং প্রথমেই সব বুঝে নেয়া এবং আইনগত বিষয়গুলো খতিয়ে দেখতে হবে। ভূমি বেচাকেনার ক্ষেত্রে প্রতারণার শিকার না হওয়ার জন্য ওই জমির সম্পর্কিত সব নথি একজন আইনজীবীর সহায়তায় পরীক্ষা করিয়ে নেয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ জমির অবস্থান ও মালিকানা ভিত্তিতে একেক ধরণের জমির নথি একেক রকম হয়। তবে এরপরও কিছু বিষয় রয়েছে যা সম্পর্কে সতর্ক থাকা দরকার বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা। এগুলো হচ্ছে- আরো পড়ুন: জমিজমা সংক্রান্ত ২৪ ধরণের অপরাধ ঠেকাতে নতুন আইনের প্রস্তাব ২৪ জানুয়ারি ২০২২ আজ থেকে ই-নামজারি, কীভাবে করবেন, অনলাইনে জমির আরো যেসব সেবা ১ অক্টোবর ২০২২ যে ৬ কারণে জমিজমা নিয়ে এত বিরোধ আর মামলা-মোকদ্দমা ২৪ জানুয়ারি ২০২২ ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় জমি কেনা বেচার প্রক্রিয়ায় পার্থক্য রয়েছে ছবির উৎস,Getty Images ছবির ক্যাপশান,ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় জমি কেনা বেচার প্রক্রিয়ায় পার্থক্য রয়েছে ১. দলিল: আইনজীবী মিতি সানজানা বলেন, ভূমি সম্পর্কিত দলিল নকল হওয়াটা খুব সহজ বিষয় নয়। কারণ ভূমি সম্পর্কিত লেনদেনের প্রতিটি পর্যায়ে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। তবে যদি কোন দলিল দেখে সন্দেহ হয় সেক্ষেত্রে ওই দলিল ঠিক আছে কিনা তা যেকোন আইনজীবীকে দিয়ে দেখিয়ে নেয়া যেতে পারে। এছাড়া প্রতিটি জেলার সাব-রেজিস্ট্রার অফিস থেকে যেকোনো জমির রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে যেকোনো তথ্য জানা যাবে। মিজ সানজানা বলেন, প্রত্যেকটি জমির দলিলে কোন জমির গত ২৫ বছরের মালিকানার ধারাবাহিকতার বর্ণনা থাকে। তাই কেউ যদি জমি কিনতে চান তাহলে শুধু তিনি যার কাছ থেকে জমি কিনছেন, তার মালিকানা যাচাই করাটাই যথেষ্ট নয়। বরং তার আগে ওই জমির মালিকানা কাদের ছিলো তার প্রত্যেকটি ধাপে ধাপে যাচাই করে দেখতে হবে। এক্ষেত্রে একজন বিশেষজ্ঞের সহায়তা নেয়াটাই যৌক্তিক বলে মনে করেন তিনি। মিউটেশনের সময় জাল রেকর্ড হতে পারে উল্লেখ করে ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক মো: আরিফ জানান, ”যার কাছ থেকে জমি কেনা হবে, রেকর্ড বা খতিয়ান তার নামে হালনাগাদ করা আছে কিনা সেটি দেখতে হবে। অর্থাৎ যার কাছ থেকে জমি কেনা হবে সেই জমি মিউটেশন বা তার নামে নামজারি করা হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে।” এ সম্পর্কিত তথ্য তফসিল অফিস বা এসিল্যান্ড অফিস থেকে পাওয়া যাবে। সাব-রেজিস্ট্রারের দপ্তর থেকে কোন জমির অতীতের তথ্য জানতে চাইলে সেটিও জানা সম্ভব। তবে এর জন্য আবেদন করার পর কয়েক দিন সময় লাগবে। ২. অনুমতিপত্র: আইনজীবী মিতি সানজানা বলেন, কোনো জমি নিষ্কণ্টক কিনা তা যাচাই করতে কী ধরনের নথি দরকার হবে সেটি আসলে জমির অবস্থান কোথায় তার উপর নির্ভর করবে। এক্ষেত্রে একেক জমি এবং সেটির মালিকানার ধরনের উপর নথির চাহিদা ভিন্ন হয় বলেও জানান তিনি। যেমন, জমি রাজউকের অধীনে থাকলে আলাদা নথি, গণপূর্তের অধীনে থাকলে আলাদা নথি, ব্যক্তি মালিকানার হলে আলাদা নথি, কোন সোসাইটির অধীনে হলে আরেক ধরনের নথি দরকার হয়। আর প্রতিটি ক্ষেত্রেই এসব নথির তালিকা বেশ লম্বা হয়। তবে, কোন জমি যদি রাজউকের আওতাভূক্ত হয় তাহলে সেটি বিক্রি করতে হলে এই সংস্থাটির কাছ থেকে একটি বিক্রির অনুমতিপত্র নিতে হয়। জমি কেনার আগে এই অনুমতিপত্রটি আছে কিনা সেটিও খতিয়ে দেখতে হবে। তবে এই জমি যদি ব্যক্তিমালিকানার হয়ে থাকে তাহলে এই অনুমতিপত্রের দরকার হবে না। এছাড়া যেসব জমি গণপূর্তের অধীনে পড়ে সেগুলোও বিক্রি বা হস্তান্তর করতে হলে সব ধরনের দলিলপত্র, খতিয়ান, খাজনার কপি, মিউটেশন বা রেকর্ডের নথির পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতিপত্র নিতে হয়। আইনজীবী মিতি সানজানাছবির উৎস,Omar Khan ছবির ক্যাপশান,আইনজীবী মিতি সানজানা ৩. খাজনার কপি: ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক মো: আরিফ জানান, যার কাছ থেকে জমি কেনা হবে তিনি নিয়মিত ওই জমির খাজনা পরিশোধ করেছেন কিনা সেটি ক্রেতাকে খতিয়ে দেখতে হবে। খাজনার হালনাগাদ কপি জমির মালিকের কাছেই থাকে। ৪. দখল: কোন জমি কেনার সিদ্ধান্ত নেয়ার পর তার দাম নির্ধারণের পাশাপাশি সরাসরি গিয়ে ওই জমির দখলের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। আইনজীবী মিতি সানজানা বলেন, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে জমির দখল একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, প্রায়ই অভিযোগ আসে যে, দলিলপত্রে যে পরিমাণ জমি দেখানো হয় পরে তার দখল নিতে গিয়ে সে পরিমাণ জমি পান না ক্রেতারা। এ কারণেই জমি কেনার সময় দলিলের সাথে সাথে জমির দখলও বুঝে নিতে হবে। আর এর জন্য কেনার আগেই সেই জমিটি পরিমাপ করে দেখা, সেটির সার্ভে করাটা জরুরী বলে জানান এই আইনজীবী। গ্রামে জমির দখলের এই বিষয়টি বেশি দেখা যায় বলেও জানান মিজ সানজানা। “দেখা যায় যে পাশের বাড়ির মানুষ হয়তো বেশি জায়গা নিয়ে উঠে গেছে, দখল তার কাছে চলে গেছে।” জমি রাজউকের অধীনে থাকলে তার বিক্রির জন্য আলাদা অনুমতিপত্র লাগেছবির উৎস,Getty Images ছবির ক্যাপশান,জমি রাজউকের অধীনে থাকলে তার বিক্রির জন্য আলাদা অনুমতিপত্র লাগে ৫. উত্তরাধিকার: ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক মো: আরিফ জানান, যার কাছে থেকে জমি কেনা হচ্ছে তিনি যদি সেই জমি উত্তরাধিকার সূত্রে মালিক হয়ে থাকেন তাহলে ওই জমি তার নামে রেজিস্ট্রেশন করে দেয়া হয়েছে কিনা সেটি খতিয়ে দেখতে হবে। এটিকে বলা হয় বন্টন নামা। এই বন্টননামা অনুযায়ী, তার আরো ভাই বোন থাকলে তাদের সাথে সঠিক বন্টন অনুযায়ী তিনি ওই জমির মালিক হয়েছেন কিনা সেটি খতিয়ে দেখতে হবে। মি. আরিফ বলেন, যদি এমন হয় যে, বন্টন নামা হয়নি কিন্তু তিনি জমি ভোগ দখল করছেন এবং তার আরো ভাই বোন আছে তাহলে ওই জমি কিনলে ভবিষ্যতে ঝামেলা তৈরি হতে পারে। কারণ ভাই-বোনেরা প্রতিটি জমিতেই সমান অংশীদার থাকেন। “যদি বাটোয়ারা দলিল না হয়ে থাকে, এই জিনিসটা দেখতে হবে যে বাটোয়ারা দলিল হয়েছে কিনা। বাটোয়ারা দলিলে কোন প্লটে কে কতটুকু অংশ পাবে, কে কোনটা ভোগ করবে তা উল্লেখ থাকে।” ৬. মর্টগেজ: ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক মো: আরিফ জানান, জমি কেনার আগে যাচাই করে দেখতে হবে যে, ওই জমিটি কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে বন্ধক বা মর্টগেজ রাখা হয়েছে কিনা। কোন সম্পত্তি বা জমি মর্টগেজ দেয়া হয়েছে কিনা তা এখন জানা আগের তুলনায় কিছুটা সহজ। ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এ সম্পর্কিত অনলাইন সেবা পাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে নির্ধারিত লিঙ্কে ঢুকে যেকোন জমির মর্টগেজের তথ্য পাওয়া যায়। এই লিঙ্কটি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সংযুক্ত থাকে। আর বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বাংলাদেশে মর্টগেজে রাখা সম্পত্তির তালিকা রয়েছে।

জুমবাংলা ডেস্ক : বাংলাদেশে যেসব ক্ষেত্রে জালিয়াতির অভিযোগ উঠে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জমি বা ভূমি বেচাকেনার বিষয়টি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,...

Read more

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সব প্রসিকিউটরের পদত্যাগ

জুমবাংলা ডেস্ক : আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে আরও দুই প্রসিকিউটর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। তারা হলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট সৈয়দ রেজাউর রহমান...

Read more

কি অপরাধ ছিল আমার!

জুমবাংলা ডেস্ক : দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পীদের মধ্যে অন্যতম একজন মনির খান। অসংখ্য শ্রোতাপ্রিয় গানের জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পী অঞ্জনা শিরোনামের গান...

Read more

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে : আইন উপদেষ্টা

জুমবাংলা ডেস্ক : অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই গণহত্যার বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক...

Read more
Page 1 of 6 1 2 6